❑ লাইলাতুল ক্বদর:

❑ লাইলাতুল ক্বদর:

লাইলাতুল ক্বদর কোন দিনে, এটা আল্লাহ আমাদেরকে নিশ্চিতভাবে জানান নেই। তবে বিভিন্ন হাদীস সমূহ একত্রিত করে এতোটুকু বলা যায়ঃ লাইলাতুল ক্বদর রমযান মাসের শেষ দশ দিনের যেকোন এক বেজোড় রাত্রিতে রয়েছে। অর্থাৎ, রমযানের ২১, ২৩, ২৫, ২৭ বা ২৯ তারিখ রাতে। এর মাঝে কোন কোন আলেম মনে করেন, এটা ২৭ তারিখের রাতে রয়েছে। কিন্তু এটার উপরে নির্ভর করা উচিত নয়। ২৭ তারিখে লাইলাতুল ক্বদর আশা করে সেইদিন ইবাদতের ব্যপারে বেশি জোর দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু, রাসুলু্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপদেশ অনুযায়ী রমযানের ২১, ২৩, ২৫, ২৭ বা ২৯ তারিখে – এই সবগুলো রাতেই লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করতে হবে।

❑ লাইলাতুল ক্বদরের রাতটি চেনার কিছু আলামত হাদীসে পাওয়া যায়। তা নিন্মরুপঃ

(১) রাতটি গভীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।

(২) নাতিশীতোষ্ণ হবে। অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না।

(৩) মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত হতে থাকবে।

(৪) সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত অধিক তৃপ্তিবোধ করবে।

(৫) কোন ঈমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন।

(৬) ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে।

(৭) সকালে হালকা আলোকরশ্মিসহ সূর্যোদয় হবে। যা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মত।

[সহীহ ইবনু খুযাইমাহঃ ২১৯০, সহীহ বুখারীঃ ২০২১, সহীহ মুসলিমঃ ৭৬২]

❑ লাইলাতুল ক্বদরে যেই আমলগুলো করা যেতে পারেঃ

(১) নামাযঃ দুই রাকাত, দুই রাকাত করে তারাবীহ বা তাহাজ্জুদের নামায পড়বেন। এই নামাযে সুরা ক্বদর বা সুরা ইখলাস এতোবার পড়তে হবে, এমন কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। অন্য যেকোনো নফল নামাযের মতোই দুই রাকাত নফল নামায পড়বেন। চেষ্টা করবেন দীর্ঘ কিরাতে নামায লম্বা করার জন্য। বড় সুরা না পারলে এক রাকাতে ছোট সুরা ২-৩টা পড়ে বড় করা যাবে।

নিচের আমলগুলো ঋতুবতী নারীসহ সকলেই করতে পারবেনঃ

(২) কুরআন তেলাওয়াত। আরবী কুরআন স্পর্শ না করে ঋতুবতী নারীরা মুখস্থ অথবা বাংলা অর্থ দেওয়া আছে এমন কুরআন থেকে, মোবাইল থেকে বা হাতে রুমাল বা কাপড় দিয়ে স্পর্শ করে কুরআন পড়তে পড়তে পারবে, আলেমদের এই মতটাই সঠিক। তবে সন্দেহের কারণে কেউ কুরআন তেলাওয়াত করতে না করতে চাইলে, অথবা যেই সমস্ত আলেম ঋতুবতী নারীদের কুরআন তেলাওয়াত হারাম মনে করেন, এটার সাথে একমত হলে, কুরআনের তাফসীর, হাদীস, দ্বীনি অন্যান্য বই-পুস্তক পড়তে পারেন।

(৩) তওবাহঃ সারা জীবনের সমস্ত গুনাহর জন্য কান্নাকাটি করে তওবাহ করা ও মাফ চাওয়া। বাংলা বা আরবী যেকোনো ভাষায়, অতীতের ভুলের জন্য লজ্জিত হয়ে আন্তরিকভাবে ভবিষ্যতে আর না করার সংকল্প নিয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। আরবীতে করতে চাইলে – আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি – হে আল্লাহ আমি তোমার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি ও তোমার দিকে প্রত্যাবর্তন করছি, এতোটুকু পড়ে বা কুরআন-হাদীসের অন্য দুয়া দিয়ে তওবাহ করা যাবে।

(৪) দুনিয়া ও আখেরাতের সমস্ত কল্যানের জন্য দুয়া করা। নিজের জন্য, মাতা পিতা বা ভাই বোন, স্ত্রী-সন্তান, মযলুম, জীবিত ও মৃত সমস্ত মুসলমানদের জন্য দুয়া করতে হবে।

(৫) জান্নাতুল ফিরদাউস পাওয়ার জন্য দুয়া করতে হবে।

(৬) যিকির-আযকারঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ১০০বার, ৩৩ বার সুবাহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৪ বার আল্লাহু আকবার। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহাদাহু লা শারীকালাহু…… ১০ বার বা ১০০ বার করে সহ, লা হাউলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। আরো দুয়া পড়ার জন্য হিসনুল মুসলিম দেখুন। মুখস্থ না পারলে বই খুলে পড়তে পারবেন। আরবী দুয়াগুলো না পারলে বাংলাতেই পড়ুন।

(৭) দুরুদঃ দুরুদের ইব্রাহীম বা নামাযে যেই দুরুদ পড়া হয় সেটা পড়াই সবচাইতে বেশি সওয়াব। আর দুরুদের হাজারী, লাখী, জামিল, মাহী, দুরুদে আকবর এইরকম যত্তগুলো দুরুদ দেওয়া আছে ওযীফার বেদাতী কিতাবে – এইসবগুলো দুরুদ হচ্ছে বানোয়াট বেদাতী দুরুদ, এর ফযীলত যা দেওয়া আছে সমস্তটাই হচ্ছে ধোঁকা। এইগুলো পড়া বেদাত।

(৮) সাধ্যমতো কিছু দান-সাদাকাহ করতে পারেন। দান ছোট হোক, কোনটাই কম নয়, এমনকি হাদীস শুকনো একটা খেজুর দান করে হলেও জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্যে চেষ্টা করতে বলা হয়েছে।

(৯) জাহান্নামের আগুনের শাস্তি থেকে বাঁচার জন্যে ফকীর মিসকীনকে খাদ্য দেওয়া অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটা ইবাদত, সুতরাং শবে কদরের রাতে সম্ভব হলে গরীবকে খাবার দিতে পারেন।

(১০) রাতের বেলা সুরা ইখলার তেলাওয়াত করা সুন্নত। সুতরাং শবে কদরের রাত্রিগুলোতে সুরা ইখলাস পড়তে পারেন। সুরা ইখলাস তিন বার পড়লে একবার কুরান খতম দেওয়ার সমান সওয়াব পাওয়া যায়। সুরা ইখলাস দশ বার পড়লে আল্লাহ তার জন্যে জান্নাতে একটা প্রাসাদ নির্মান করবেন (মুসনাদে আহমাদ)

(১১) প্রতিদিন রাতের বেলা সুরা মুলক ও সুরা সিজদাহ পড়া সুন্নত। সুতরাং আপনারা কুরান তেলাওয়াতের সময় এই দুইটি সুরা পড়ে নেবেন।

(১২) এছাড়া ওয়াক্ত মতো নামাযগুলো সুন্দরভাবে আদায় করবেন, সুন্নত নামায সহকারে। ফরয নামাযের পরে যিকিরগুলো করবেন, নামায দীর্ঘ ও সুন্দর করতে চাইলে রুকু সিজদাহর তাসবীহ বেশি করে পড়বেন, নামাযে বিভিন্ন সময়ে যেই দুয়া আছে সেইগুলো পড়বেন। নামাযে বেশি বেশি দুয়া করবেন।

(১৩) ঘুমানোর পূর্বের যিকির-আযকারগুলো করবেন। আযানের জবাব ও দুয়া পড়বেন।

(১৪) তাহিয়াতুল ওযুর নামায পড়তে পারেন। তওবাহর নামায পড়তে পারেন।

(১৫) আরো যত সুন্নতী যিকির আযকার আছে করতে পারেন।

ব্যঞ্জন বর্ণের ছড়া

কুয়াশার চাদরে

গাছপালা ঢাকা,

দূরের গ্রামগুলো

যায় না তো দেখা।

এঁকে বেঁকে বয়ে চলে জল পথ

মাঝিরা নীরব আছে

নাওয়ে ভরা তট

পথ হারায় পথিকেরা

কুয়াশার বাঁধে

মাঝিরা আটকা পড়ে

কুয়াশার ফাঁদে।

কালো কুকিলে কয়

গাছের মগ ঢালে বয়

শুনে গাঁয়ের বন্ধু

কোকিলে ডাকে শুধু

কু-উ, কু-উ কু-উ।

খোলা খাবার খাবে যদি

দেখে শুনে খাবে

পথের ধারে খাবার দোকান

ঢাকা থাকে তবে।

খাওয়ার আগে হাত ধুয়ে নাও

এমনিভাবে রোজ বুঝ্

পেটের পীড়া হবে না তো

সুস্থ থাকবে রোজ।

গোয়াল ভরা গরু ছিলো

গাঁ-গ্রামের মাঝে

মা-চাচারা করতো আলাপ

উঠানে সন্ধ্যাকালে।

ঘোড়ায় চড়ে যাবো আমি

সবার ঘরে ঘরে

কেউ নি আছে খোঁজ নিতে

অবহেলায় মরে।

ব্যাঙ বেঁধেছে ব্যাঙের বাসা

ব্যাঙের ছাতা কয়,

ক, খ, গ, ঘ, ঙ

এমনি শেখা হয়।

চল্ চল্

সরল পথে চল্

সরল পথে চলতে গিয়ে

সকল বাধা পেরিয়ে চল্।

চল্ চল্।

ছাগল ছানা, ছাগল ছানা

ছোটন খোকা ধরতে মানা,

ছাগল ছানা ধরতে গেলে ‘মা’ ছাগলটি করে হানা।

জলের উপর জল নাচে

জল উড়ে যায়

জলের গায়ে জল লেগে

বিজলীতে আলো ছড়ায়।

ঝুমুর ঝুমুর নুপুর পরে

আলতা রাঙা পায়,

ঝন্র ঝন্র কাঁকন হাতে_

বেদে কন্যা যায়।

মিঞো মিঞো বিড়াল ডাকে

মিঞা বাড়ি যায়,

মিঞা বাড়ির ইঁদুরের দল

ভয়ে-তে পালায়।

টগর ফুল টগর ফুল

টগর ফুল কোটলরে

টগর ফুলের গন্ধ পেয়ে

প্রজাপতি ছোট লরে।

টিয়া পাখির ঠোটটি লাল

বসে গাছের মগ ঢাল

খুকু মণি রাগ করছে

ভাত খায়নি গতকাল।

ঠেলা দিয়ে বোঝা টানে

কুলি মুটে মুজুর

টপটপিয়ে ঘাস ঝরছে

দেখ তপ্ত দুপুর।

অধিক খাটায় দেখ তাদের

হাড়গুলো যায় গোনা

আরামে কেউ জীবন কাটায়

তাদের জীবন ফানা।

ডাকে পাখি ভোর বেলা

ঘুমাইও না আর

জেগে উঠো আলসে ঝেড়ে

কাজ করো যার যার

ঢোলের তালে তালে

নেচে গায় গান

মোহনীয় বাশির সুরে

ভরে যায় প্রাণ।

নদীর কূলে বাস করে যে

ভরসা নাই তার

গভীর বনে বাস করে

হয় বাঘের আহার।

পদ্ম মূল জলের তলে

পাচায় লাগে ঢেউ

ফুলের বোটায় কাঁটা আছে

ভুলিও না কেউ।

তা-তা, থই থই, না না

দুধ ছাড়া দই হয় না

ঘরে রাখা পাতা দই

অসময়ে খুলো না।

থাকতে সময় ঘরে ফিরো

দুষ্ট ছেলের দল

কম আলোতে খেলতে গিয়ে

হারিয়ে যাবে বল।

দল বেঁধে চলে দেখ

পিপিলিকার দল,

ঝগড়া করবে না

একতাই বল।

ধমকানীতে শাসন হয় না

শোধরে দিতে হয়।

অধিক শাসন করতে গেলে

আছে অনেক ভয়।

বলতে হবে বারে বারে

মায়া মমতা নিয়ে

ধারণ করবে অনায়াসে

শিখবে মন দিয়ে।

নামের মানুষ অনেক আছে

গুণের মানুষ নাই

কথায় পাঁকা অনেক আছে

সত্য বলার চাই।

অধিক কথার মিথ্যা শুনার

অনেক আছে ভাই।

মিষ্টিভাষি অল্প শুনার মানুষ কোথায় পাই।

ফুলে ফুলে অলি উড়ে

মৌ ভ্রমরের মেলা

মানুষ সবাই তাই ভাবিয়া

যাবে না নিয়ম ভুলা।

বাতাস বহে গরম কালে

গা জুড়ি নেই,

শীতের কালে বহে বাতাস

গরম পোশাক নেই।

আমার আছে আমি পড়ি

গরিব দুঃখির নেই,

অধিক পোশাক থাকলে তবে

পথ শিশুদের দেই।

ভয় কেন তারে

সে-তো ভয়ের পাত্র নয়,

পথ ভোলারে পথ দেখাতে

ভরের কথা কয়।

ভোরের আলো উঠলো ফোটে

পাখিরা গান গায়

আজান দিতে মুয়াজ্জিনে

মসজিদে যায়।

শিশুরা সব আগে উঠে

মক্তবে যায়,

মা-বোনেরা কলসি কাঁধে

জলকে চলে যায়।

বাপ-ভাইয়েরা নানা কাজে

উঠেই পরে লাগে

মাঠ ফসলের বুননের কাজ

করবে কে কার আগে।

মধু নিতে মৌমাছি

ঘুরে ফুলে ফুলে

ফুল ফুরালে মৌমাছি

অন্য ফুলে চলে।

যখন তখন বায়না ধরে

মায়ের কাছে যায়,

যা চায় তা না পেয়ে

অাঁচলে মুখ লুকায়।

যায় বেলা যায়

খোকন এবার আয়

ওপারে যাবো মোরা

খেয়া খাটের নাম।

রাতের আকাশে চাঁদের আলো

মেঘেরা আছে ঘুমে

জোনাকির দল উড়ছে যেন

আচ্ছা ভূমি চুমো।

রাগ করোনো খোকন সোনা

বাজারে যাবো কাল

বল, বেট, গ্লাপস দেবো

ফুলিও না গাল।

লোকে লোকে ভরে যায়

গাঁয়ে বসলে হাঁট,

বাবার সাথে বেচতে যাবো

নৌকা বোঝাই পাট।

বলছে বাবা কিনে দেবে

আমায় নূতন শার্ট

দাদা-দাদুর জন্যে কিনবো

নয়া কাঠের খাট।

তারা আমায় যতন করে

রাখতো কোলে তুলে।

অনেকের দাদা-দাদু আছে

অবহেলায় যায় মরে।

শীতের পোশাক কিনে দেবো,

পরতে তারা হাতে,

অনেক দোয়া করতে তারা

খুশি হবে তাতে।

অসুখ হলে খোঁজ নেবো

পথ্য দেবো কিনে,

কেউ না কেউ থাকবো পাশে

রাতে কিংবা দিনে।

মা-বাবা পেয়েছি আমরা

তাদের পরম দানে

ওদের সেবা না করলে

শোধব ঋণ কিসে ঋণে।

আমরা ওরা সবার ওরা

রাখলে তাদের খোঁজ

প্রভুর আশিস পাবো মোরা

মনে রেখো রোজ।

টুপুর টাপুর বৃষ্টি পড়ে

স্কুলে যাই তবু

বর্ষাকালে ছাতা নিতে

ভুলবো না-তো কভু।

আষাঢ় এলে অঝোর ধারায়

বৃষ্টি নামে যেই,

চাল, কলাই, মুগ ভাজতে

মাকে বলে দেই।

কুড় কুড়িয়ে মুড় মুড়িয়ে

সব মিলিয়ে খাই।

চালে পড়া বৃষ্টির আওয়াজ

শুনতে নাহি পাই।

এতো গেলা গাঁয়ের কথা

গাঁয়ে থাকি ভাই

বলতে পার এমন আষাঢ়

আর কোথায় পাই?

সুন্দর সকাল

আলো ঝলমল,

সবুজ ঘাসে

জল টলমল।

সুখের আসন

করিয়া বিকল

বিন্দু জলের

জীবন বিফল।

মুক্তোর হাসি

হেসে যারা

আনন্দের মাতিয়ে

রাখে তারা

নিভু আলোতে

বিকেল বেলা,

আবার আসে

খেলতে খেলা।

হয় যদি পথ চলা

চলে আর লাভ কি?

আশপাশে আছে দেখে

বল তার নাম কি?

চালক ছাড়া চলে

বল কিছু আছে কী?

তবুও চালক আছে

তাঁর কথা জান কী?

ভাবিয়া পাইলে সব

তবে কেন কলরব?

তাঁহারি হাতে সব

চিনকি তোমার রব?

হলুদ সাজে হলদে পাখি

হলুদ রঙে সূর্যমুখি।

হাত রার্ভাতে মেহদী মাখি

তাই তো মনি হাসি মুখি।

ড শূন্য নাম পড়ি

সে তো অনেক কারবারি

শূন্য ছড়া যখন পড়ি

নতুন নামের ছড়া ছড়ি।

ঢ শূন্য নাম তার

প্রজা ছাড়া রাজ্য কার

শূন্যটারে না দিলে

প-িত মশাই করে চিৎকার।

ময়না টিয়া কোয়েল শ্যামা

কত শত পাখি আছে

কাকাতুয়া পায়রা ঘুঘু

যে যার মতো নাচে।